আমরা টেক্সট ফরম্যাটে গল্প দেয়ার জন্য দুঃখিত, যারা পড়তে পারবেন না তাদের কাছে আগেই জানিয়ে রাখছি। আরও দুঃখিত গল্পগুলো চটি হেভেনের স্পেশাল ফরম্যাটে না দিতে পারার জন্য। খুব শিগগিরই গল্পগুলো এডিট করে চটি হেভেন ফরম্যাটে আপনাদের কাছে উপস্থাপন করবো। এই অসঙ্গতির জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
জীবনে প্রথম হ্যান্ডেল মারা aka বোনদের দিয়ে হাতখড়ি
আমার জীবনে প্রথম হ্যান্ডেল মারার গল্পটা শেয়ার করা যাক। আমার ৪ বোনের মধ্যে ২ জনের বিয়ে হয়ে গেছে আগেই। অন্য দুজন আমার কাছাকছি বয়স।আমার মোটে ১৩-১৪, ওদের একজন ১৫, আরেকজন ১৯। আলাদা আলাদা তিনটা পাটির্শন ওয়াল বেড়ার ঘর আমাদের। প্রস্রাবখানাটা ঘেরর বাইরে। ছোট দেয়ালে ঘের, কোনো দরজা নেই। আমি নজর দিতাম বেড়ার ফাক গলে, যখনই কেও বাথরুমে যেতো।এখানে বলে রাখা ভালো,প্রস্রাবখানায় ছোটবড় অনেক ন্যাকড়া ঝুলতে দেখতে দেখতে আমি বড় হয়েছি। সেভাবেই ভাবতে শিখেছি সবকিছ। এই চেষ্টা বহুবার করেছি, কারন বহুবার ম্যালা কিছু দেখেছি। প্রথম দেখেছিলাম বড় বোনের পাছা। হলুদ,মাঝখানের চিরলটা খয়ের।প্রস্রাব করে ওঠার সময় নিচ দিয়ে প্রায়ই ওর নিম্নাঙ্গের চুল চোখে পড়তো। অনেক সময় আনমেন এপাশে ফির সালোয়ার তুলতে দেখেছি। কিন্তু কখনোই কারো নিম্নাঙ্গ দেখা হয়নি। একদিন বড়াপা গেছ বাথরুমে।আমি জায়গা মত চোখ রাখলাম।সে, ফিতা খুললো, বসতে গিয়েও হঠাঃ গোজা হয়ে এপাশে ঘুরলো, কি যেনখুজতে লাগলো। এই ফাকে একটা জিনিস চোখে পড়লো, যেটা দেখতে ঠিক হারিকেনের সলেত দেবার জায়গাটার মতো।একলহমায় আমি ভাবছি, কি দেখলাম! এক নিমিষেই ঘুরলো সে। একটা ন্যাকড়া খুজছিলো। সেটা পেয়ে গেলো।আমাদের পরিবারের সদস্যের তুলনায় েশাবার ঘর সীমিত। তাই এক ঘরের এক বিছানায় দুই বোন, আর আরেক খাটে আমি। ম্যালাদিন ধরে ভাবি, রাতে চান্স নেয়ার। রাত যখন গভীর হলো, বাতি নিভিয়ে শুয়েছি সবাই অনেকখন। সুযোগটা প্রথম নিলাম ছোটটির ওপর। ও ব্রেসিয়ারপড়তোনা। সালোয়ারের নিচে একটা সেন্ডু গেঞ্জি। ওর দুধও বেশ ছোট। শুধু বোটার আচ পওয়া গেলো কোনোমতে। তাই মন দিলাম, নিচের দিকে। সালেযায়ারের ওপর দিয়ে অনেকক্ষন চটকাচ্ছি যোনিটা। এই প্রথম কোনো মেয়ের যোনিতে হাত! তবে অভিজ্ঞতাটা সপ্নের মতো। বিশেষ করে আমার জিনিসের আগায় পিচ্ছিল তরল বিরয়ে এসেছ,শক্ত হয়ে দাড়িয়ে আছে। আমি বোঝার চষ্টা করলাম, জোরে নিশ্বাস পড়ছে ওর। তার মানে সে নিশ্চয়ই জেগে। উত্তেজনায় ছটফটাচ্ছে বেচারি। সাহস করে নাভির কাছ হাত নিয়ে ্সে, ভতেরই ঢুকিেয় দিলাম। এবারে টাটকা মাংসের স্বাদ! যে জিনিসটা সবচে আদরের সাথে ধরলাম, সেটার নাম জানতাম ভগাংকুর। পুরো শক্ত হয়ে আছে। আমিঘসছি আসে্ত আস্তে। জানতাম এটাও যে, এই জিনিস ঘষাঘষি করেই জল খসায় মেয়েরা নিজেরা। অপেক্ষায় থাকলাম কখন তার জল খসে। কিন্তু একভাবে ভালো লাগছিল না, তাই ভাবলাম একটু গন্ধ পরখ করে আসি। কাথার ভেতর ঢুকে গেলাম।খাটে শব্দ হেচ্ছ, কর কর করে। যেকোনো মুহুরতে বড়টির ঘুম ভেঙে টেঙে যাবে এমন অবস্থা।সালোয়ার টেনে আরো নিচে নামালাম যাতে আমার নাক যোনির কাছ নেয়াটা সহজ হয়। গন্ধ নিচ্ছি। মেন হলো গন্ধটা বেশ পরিচিত। ছেলেদের নুনুর চামরার ভাজে একধরেনর হলদেটে জিনিস জমে। ওই জায়গায় ঘষলে যেমন, ঠিক তেমন একটা অশ্লীল ধরেনর গন্ধ। আমি নিজের অজান্তে একটু জিভ েছায়ালাম, ঠোট দিয়ে ভগাটা চেপে-চুষে দিলাম। হঠাঃ দেখি বেনাটি জোরে জোরে শ্বাস ফেলছে। আমি নিশ্চিত ধরে নিলাম, তার বের হয়ে গেছে।এটা ভাবতেই আর মাদকতার গন্ধে, আমার টানটান অস্ত্রটা লুঙ্গি ফুলিয়ে তাবু! খাট আর শব্দত না বাড়িয়ে হাতে একটু লালা নিলাম। তারপর নুনুর আগাটায় লেপন করলাম। আমার নাক ডুবে আছে বোনের যোনিতে। বার কয়েক নুনুরছাল ঘুরাতেই বেরিয়ে এলো জল। পরমতৃপ্তির ঘটনা। আমার জীবনে প্রথম জল খশানো। প্রথম স্বমেহন। আর বীরডটা পড়লো বোনের পা'জামায়।
কেমন লাগলো দু-একটা শব্দ হলেও প্লিজ লিখে জানান। আপনাদের মহামূল্যবান মন্তব্যই আমার গল্প শেয়ার করার মূল উদ্দেশ্য।
মূল ইন্ডেক্স এ যেতে হলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুনঃ
click here
হোমপেজ এ যেতে হলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুনঃ
No comments:
Post a Comment