CH Ad (Clicksor)

Wednesday, October 15, 2014

ইসলামে পালক পুত্রের মর্যাদা আপন পুত্র অপেক্ষা কম



ইসলামে পালক পুত্রের মর্যাদা আপন পুত্র অপেক্ষা কম




রাসুলকে হজরত খাদিজা জায়েদকে দাস হিসেবে উপহার দেন তাদের পবিত্র শাদি মোবারকের পরে। রাসুল জায়েদকে পালক পুত্র হিসেবে গ্রহন করেন এবং নাম দেন জায়েদ ইবনে মোহাম্মদ। কথিত আছে, হজরত আবু বকরের আগে জায়েদ ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেন। রাসুলের অনুরোধে, জায়নাব রাসুলের কাজিন জায়েদকে বিবাহে সম্মতি দেন।

জায়েদের সাথে জায়নাবের বিবাহ খুব সুখের ছিল না এবং এ বিবাহ ভেঙে যায়। কথিত আছে যে, রাসুল জায়নাবের প্রতি প্রেম অনুভব করেন এবং জায়েদ তা জানতে পেরে জায়নাবকে তালাক দেন। রাসুল এরপর জায়নাবকে বিবাহ করেন। রাসুলের কিছু সাহাবি এটিকে এক্সেপ্ট করতে চাননি, কেননা এটাকে অনেক ক্ষেত্রে ইনসেস্ট হিসেবে নেয়া যেতে পারে। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহপাক সুরা আল-আহ-যাবের আয়াত ৩৬ এবং ৩৭ নাজিল করেন। এ সুরার মাধ্যমে পালক পুত্ররা যে রক্ত সম্পর্কিত পুত্রের মর্যাদা পাবেন না সেটাও প্রমানিত হয়।


সুরা আল-আহ-যাবের আয়াত ৩৭
আল্লাহ্ যাকে অনুগ্রহ করেছেন; আপনিও যাকে অনুগ্রহ করেছেন; তাকে যখন আপনি বলেছিলেন, তোমার স্ত্রীকে তোমার কাছেই থাকতে দাও এবং আল্লাহকে ভয় কর। আপনি অন্তরে এমন বিষয় গোপন করছিলেন, যা আল্লাহপাক প্রকাশ করে দেবেন। আপনি লোকনিন্দার ভয় করেছিলেন অথচ আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। অতঃপর জায়েদ যখন জায়নাবের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করল, তখন আমি তাকে আপনার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করলাম যাতে মুমিনদের পোষ্যপুত্ররা তাদের স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলে সেসব স্ত্রীকে বিবাহ করার ব্যাপারে মুমিনদের কোন অসুবিধা না থাকে। আল্লাহর নির্দেশ কার্যে পরিণত হয়েই থাকে।


montgomery watt, muhammad, prophet and statesman: 157 page talks about the following...

156-159
in the year 626 muhammad went to visit zayd at his house to talk to him. Zayd was not there, but according to traditional muslim sources, muhammad saw zaynab scantily clad and fell in love with her.muhammad did not enter and left, saying to himself praise be to god, praise to the manager of hearts! zaynab told zayd about this, and zayd at once offered to divorce zaynab, but muhammad told him to keep her. After these events, life with zaynab became unbearable for zayd and he divorced her. When her waiting period was complete, muhammad married her. Muhammads contemporaries criticized him for this marriage because of its incestuous character. It was considered incest for a man to marry a woman who had once been married to his son, and an adopted son was counted the same as a biological son.



সুরা আল-আহজাবের আয়াত 

আল্লাহ্ কোন মানুষের মধ্যে দুটি হৃদয় স্থাপন করেননি। তোমাদের স্ত্রীগণ যাদের সাথে তোমরা যিহার কর, তাদেরকে তোমাদের জননী করেননি এবং তোমাদের পোষ্যপুত্রদেরকে তোমাদের পুত্র করেননি। এগুলো তোমাদের মুখের কথা মাত্র। আল্লাহ্ ন্যায় কথা বলেন এবং পথ প্রদর্শন করেন।

তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃপরিচয়ে ডাক। এটাই আল্লাহর কাছে ন্যায়সঙ্গত। যদি তোমরা তাদের পিতৃপরিচয় না জান, তবে তারা তোমাদের ধর্মীয় ভাই ও বন্ধুরূপে গণ্য হবে। এ ব্যাপারে তোমাদের কোন বিচ্যুতি হলে তাতে তোমাদের কোন গোনাহ্ নেই, তবে ইচ্ছাকৃত হলে ভিন্ন কথা। আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।








কেমন লাগলো দু-একটা শব্দ হলেও প্লিজ লিখে জানান। আপনাদের মহামূল্যবান মন্তব্যই আমার লেখা শেয়ার করার মূল উদ্দেশ্য। 




মূল ইনডেক্স এ যেতে হলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুনঃ
click here


হোমপেজ এ যেতে হলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুনঃ

No comments:

Post a Comment